আপনি কি অলস তাহলে আপনার জন্য এই সফটওয়ার মাত্র্র ৮ কিলোবাইট!!!!!!!!!

আসসালামুয়ালাইকুম,আশা করি সকলেই ভালো আছেন।আজ আমি আপনাদের জন্য CD Drive এর ১টা ছোট সফটওয়্যার শেয়ার করবো………………….আমি একটু অলস প্রকৃতির ছেলে,তাই কিভাবে চেয়ারে বসে পিসি এর কাজ করবো তাই চেষ্টা করি…………………….আমার টেবিল থেকে CPU টা ১টু দূরে,তাই CD Drive open করতে আমাকে বারবার উঠতে হয়,তাই খুজতে লাগলাম কিভাবে বসে এই কাজ টা করা যায়……………………আবার এটাও আমি খেয়াল করলাম যে আমরা সবাই মাউস চেপে সিডি ড্রাইভ ওপেন তো করতে পারি, কিন্তু অনেকেই মাউস চেপে তা আর ক্লোজ করতে পারিনা………………….. ফলে সিপিউ’র Eject and Close বাটনটি চাপতে চাপতে অনেকেই সেটি লুজ করে ফেলি…………………… এখন আর আপনাকে এ কাজটি করতে হবে না …………………তাই আমি খুঁজতে খুঁজতে একদিন এমন ১টা পোর্টেবল সফটওয়্যার পেয়ে গেলাম,যা দিয়ে বসে বসে CD Drive open & eject করা যাবে………………আপনি শুধু ডাবল ক্লিক করে CD Drive open&eject করতে পারবেন………………………সফটওয়্যারটির সাইজ মাত্র ৮ কিলোবাইট …………………..আমার মতো আপনি ও যদি অলস হোন তাহলে try করে দেখতে পারেন………………….. এখানে

এখন থেকে নো টেনশন………………..ডু ফুর্তি………………..সবাইকে ধন্যবাদ!!!!!!!!!

কিভাবে বুঝবেন আপনার কম্পিউটার ৩২-বিট না ৬৪-বিট????

আসুন দেখে নেই কিভাবে বুঝবো কার কম্পিউটার কত বিট এরঃ-

এখানে Win 7 / Win Vista / Win xp এর জন্য উল্লেখ করা হলো………………

Win 7 এর জন্য দেখা খুবই সহজঃ-

“My Computer” এ রাইট ক্লিক করে “Properties” এ ক্লিক করেন “System Type” এ আপনি ৩২-বিট না ৬৪-বিট এ ব্যবহার করছেন তা দেওয়া আছে……………………..

Win Vista এর জন্যঃ-

Start থেকে Run টাইপ করুন msinfo32.exe তারপর Enter key চাপুন…………………… তারপর

“System Information” দেখাবে System Type item: এ x86-based PC দেখালে বুঝতে হবে আপনার পিসি ৩২-বিট এর

এবং x64-based PC দেখালে বুঝতে হবে আপনার পিসি ৬৪-বিট এর………………………

Win xp এর জন্যঃ-

Start থেকে Run টাইপ করুন msinfo32.exe তারপর Enter key চাপুন……………….. তারপর

“System Information” দেখাবে System Type item: এ x86-based PC দেখালে বুঝতে হবে আপনার পিসি ৩২-বিট এর

এবং x64-based PC দেখালে বুঝতে হবে আপনার পিসি ৬৪-বিট এর………………………….

আপনার কম্পিউটার ৩২-বিট না ৬৪-বিট এর? জানাতে ভুলবেন না………………….

এখন থেকে নো টেনশন …………………ডু ফুর্তি……………………সবাইকে ধন্যবাদ!!!!!!!!!

@@@বীপ শব্দ শোনা গেলে কম্পিউটার আপনাকে কী করতে বলে শুনে নিন@@@

আজকে আমরা জানবো আমরা প্রতিনিয়িত কম্পিউটার নিয়ে কোনো না কোনো প্রবলেম এ পড়ছি………………..

মাঝে মধ্যে কম্পিউটার থেকে “বীপ বীপ” এই জাতীয় শব্দ শুনতে পাই আমরা ………………..আসুন তাহলে শোনা যাক…………..

এই “বীপ বীপ” শব্দ শোনা গেলে কম্পিউটার আমাদের কী করতে বলে …………………..

তাহলে চলুন কি করতে বলে শোনা যাক……………………

কম্পিউটারে পাওয়ার সুইচ চালু করার পর কিছু ইনডিকেটিং বীপ(মৃদু শব্দ) দিয়ে থাকে, যার দ্বারা আপনি কম্পিউটারের কিছু বিষয়,সমস্যা বুঝে নিতে পারেন………………………..জেনে নিন কোন বীপ দিয়ে সাধারনত কি বোঝানো হয়………………..

*১টি বীপ: কেসিয়ের অভ্যন্তরীন হার্ডওয়্যারের সকল যন্ত্রাংশ সঠিকভাবে সংযুক্ত আছে।কম্পিউটার চালু হতে সমস্যা হলে হার্ডডিস্ক ড্রাইভ,সিডি রম ড্রাইভ ও মনিটরের সংযোগ চেক করুন………………..

*২,৩ ও ৪ টি বীপ:  কম্পিউটার চালু হতে সমস্যা হলে ram সঠিকভাবে স্লটে লাগানো আছে কি না খেয়াল করুন।প্রয়োজনে র‌্যামটি খুলে আবার লাগান………………….

*৫টি বীপ: কম্পিউটার চালু হতে সমস্যা হলে মাদারবোর্ডের সকল কার্ড যথাযথভাবে সংযুক্ত আছে কি না খেয়াল করুন…………………..

*৬টি বীপ: মাদারবোর্ডের সাথে  কিবোর্ড সঠিকভাবে সংযুক্ত আছে কি না খেয়াল করুন………………

*৭টি বীপ: কম্পিউটার চালু হতে সমস্যা হলে প্রসেসরের সংযোগ যথাযথভাবে কাজ করছে কি না খেয়াল করুন…………………

*৮টি বীপ: ভিডিও যথাযথভাবে কাজ না করলে অথবা ভিডিওকার্ডের সংযোগে সমস্যা হলে সাধারনত ৮টি বীপ শোনা যায়।

*৯টি বীপ:এটি সাধারনত দেখা যায় না।এটি দিয়ে সাধারনত মাদারবোর্ডের বায়োসের গুরুতর সমস্যা বোঝানো হয়…………………..

*১০: এটি দিয়ে সাধারনত মাদারবোর্ডের CMOS Chip অকার্যকর বোঝানো হয়……………………

তবে এসব বীপ বোঝার জন্য আপনার পিসিতে ইন্টারনাল স্পীকার থাকতে হবে।কিছু কিছু মাদারবোর্ডে ইন্টারনাল স্পীকার বিল্ট ইন থাকে।কিছু কিছু মাদারবোর্ডে এটি আলাদাভাবে লাগিয়ে নিতে হয়……………………………..

আশা করি আপনারা সবাই বুঝতে পেরেছেন……………..আমাদের কম্পিউটার সাহেব কি করতে বলেছেন……………………

আশা করি আপনাদের এই জাতীয় কোনো প্রবলেম হলে আপনারা বুঝতে পারবেন………………..কম্পিউটার সাহেব আপনাকে কি করতে বলছে……………………………

আর এই প্রবলেম দেখা দিলে আমারটাই সঠিক এমন ভাববেন না……………….প্রবলেম গুলার সাথে যে সলভ আমি দিছি ওগুলাই সলভ এমন কোনো কথা নেই…………………তবে ওগুলা চেক করে দেখতে পারেন……………..তবে চেক করলে নিজ দায়িত্বে করবেন…………………..

আমি কিংবা ফ্রেন্ডব্লগ দায়ী থাকবে না…………………………..

আশা করি আপনাদের সবার কাজে লাগবে এটা………………..এখন থেকে নো চিন্তা ……………..ডু ফুর্তি…………………ধন্যবাদ!!!!!!!!

CARE OF LAPTOP

আমরা অনেকেই ল্যাপটপ ব্যবহার করি। বহনযোগ্য বলে দিন দিন এর জনপ্রিয়তা বেড়েই চলেছে। Desktop Pc মত পার্টস বদলানো বা আপডেট করা যায় না বলে এর যত্ন নেওয়া প্রয়োজন। যত্ন নিলে এটি দীর্ঘদিন সার্ভিস দিতে সক্ষম হবে। তাহলে আসুন আমরা জেনে নেই কিভাবে আমাদের ল্যাপটপ কে যত্নে রাখা যায়।

১। Laptop এর টাচ প্যাড বেশী ব্যবহার করলে তা নষ্ট হবার সম্ভাবনা থাকে। তাই টাচ প্যাডের বিকল্প হিসেবে usb mouse ব্যবহার করা ভালো। এতে করে টাচ প্যাড ভালো থাকবে। তবে মাঝে মাঝে টাচ প্যাড দিয়ে কাজ করা উচিত। একবারে ব্যবহার না করলে নষ্ট হয়ে যেতে পারে।

২। Laptop এর keyboard এর কোনায় লেগে থাকা ধুলাবালি পরিষ্কার করতে হবে। আর আপনার যদি খুব বেশি keyboard ব্যবহার হয়ে থাকে , তাহলে usb keyboard ব্যবহার করা উত্তম।

৩। Laptop এ লেগে থাকা ধুলাবালি পরিস্কার করতে হবে।

৪। Laptop কখনই ৬-৭ ঘন্টা একটানা ব্যবহার করা উচিত নয়। মাঝে মাঝে রেস্ট দেয়া ভালো।

৫। Laptop কে ঠান্ডা রাখার জন্য cooling Fan ব্যবহার করতে পারেন।

৬। Laptop এর যে স্থান দিয়ে গরম বাতাস বের হবে, সে স্থান খোলামেলা রাখতে হবে।

৭। Laptop কখনই সরাসরি কোলে নিয়ে ব্যবহার করা উচিত নয়। বই বা অন্য কিছুর ওপর রেখে ব্যবহার করতে হবে। কারন Laptop এর গরম বাতাস মানুষের প্রজনন ক্ষমতা নষ্ট করে।

৮। Laptop সবসময় চার্জ দেয়া অবস্থায় চালাবেন। ৮-১০ দিনে একবার ব্যাটারিতে চালাবেন। ৩০%-৪০% ব্যবহার করার পর আবার চার্জ দিয়ে চালাবেন। আর ৩-৪ মাসে একবার হলেও ব্যাটারি পুরা খালি করবেন এবং ল্যাপটপ বন্ধ অবস্থায় ৬-৭ ঘন্টা চার্জ দিবেন। আশা করি এভাবে ব্যবহার করলে আপনার ব্যাটারি ভালো থাকবে।

৯। Laptop এর ব্যাটারি মাঝে মাঝে খুলে তার ভিতর পরিষ্কার করতে হবে।

১০। Laptop বহনের সময় খেয়াল রাখতে হবে যেন বাড়ি বা ঝাকুনি না খায়। বহনের জন্য ব্যাগ ব্যবহার করতে হবে।

১১। Laptop এ ব্যাটারি দিয়ে চালানো অবস্থায় অপ্রয়োজনীয় ফাংশন যেমন wifi, bluetooth ইত্যাদি বন্ধ করে দেয়া ভালো যদি না তা ব্যবহারের দরকার পড়ে। এতে ব্যাটারি দীর্ঘসময় চার্জ থাকবে।

১২।  Laptop এর Brightness কমায় রাখা ভালো। এতে করে চার্জ বেশী থাকে + ডিসপ্লে ভালো থাকবে।

আশা করি এই টিপসটি আপনাদের ভালো লাগবে। সবাইকে ধন্যবাদ।

নতুন মুভি এক থা টাইগার এর গান এর ডাউনলোড লিঙ্ক পান 

ডাউনলোড করুন

internet-download-manager-612-build-3

Internet Download Manager(IDM) Coming again to update the latest version of IDM it's Internet Download Manager 6.12 Build 3 Full Patch. On this version, Internet Download Manager has support Firefox 14 and SeaMonkey 2.9. In this version, the IDM has been doing repairs bugs that can be integrated with Internet Explorer completely. For those of you who are interested to update your Internet Download Manager (IDM), please download Internet Download Manager 6.12 Build 3 Full Patch.

Internet Download Manager 6.12 Build 3 Full Patch screenshot:

What’s new in version 6.12 Beta Build 3:

• Fixed a bug in integration module for IE
• Added support for Firefox 14
• Added support for SeaMonkey 2.9

DOWNLOAD HERE

PATCH HERE

Password:     www.bagas31.com

please comment

Kaspersky Internet Security 2012 Full Version

Kaspersky Internet Security 2012 Full Version Free Download With 90 Days Activation Code. You Can Get Also Kaspersky Internet Security 2012 License Key & Serial Number. Simply Download And Use Lot Of Enjoyable Moment With Pure Protection Own PC.

Online Kaspersky Security 2012 is probably one of the best security software as successful protects your PC from different threats.
Kaspersky Online Protection 2012 one of the top ten security software that protects your computer against most virus, spam, worms, spyware, problems of identity theft, the identification of online fraud, online criminals and other complex risks. It not only provides a real-time protection, but also prevents any suspicious activity or the risk that can damage your PC.

Image: Kaspersky Internet Security 2012 License key, Serial Number, Full Version Free Download With Activation Code 

Kaspersky Internet Security 2012 full version software with highly protection for PC. Kaspersky Online Protection 2012 also comes with anti-spyware, two-way software, anti-spam, anti-malware, anti-phishing, anti-Trojan, Forecast system of the attack, anti-rootkit, protection Wi-Fi/VPN report, to protect the comfort. Kaspersky Online Protection everything you need for an online experience safe and relaxing.

# Features Of Key :

* First Provides real-time protection against new threats and growth.
* Second Decides to suspect websites and dangerous research.
* Third The defense of recognition, while testing of online shopping.
* 4th Provides a protected environment of social networks.
* 5th Avoid problems with the destruction of the best in class application.
* 6th Limited to e-mails dangerous and undesirable.
* 7th Keep children protected, managed by the parent or guardian spirit of innovation.
* 8th Easy to use, protect the program and system development on PC & Many More.

Kaspersky Internet Security 2012 :

Download here :

Use The Activation Code : QCGUH-J8FF6-33WGA-UBY62
This code keep 90days License key.

You Can Download Another Way :

                                                 QCGUH-J8FF6-33WGA-UBY62

How to install Kaspersky Internet Security 2012 Software :
It’s very simple to like other windows security software. So, Easily Download and Lot of Enjoyable.
Supported Operating System : Windows XP, Windows 7 or Vista.(32bit & 64 bit)

Thanks for Downloading and Use to Enjoy.
If you have face any problem, please comment here. I try to solved it.